1. zunaid365@gmail.com : Natore Times :
সংবাদ শিরোনাম :
সকল ষড়যন্ত্র প্রতিহত করে তারেক রহমানকে দেশে আনতে হবে: দুলু সিংড়ায় বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বৃক্ষ রোপন ও বিতরন তরুণদের স্বপ্নের নতুন বাংলাদেশ গড়তে বিদেশী বন্ধুদের সহযোগিতা চান ড. ইউনূস জো বাইডেন যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশের মধ্যে আরো সম্পৃক্ততাকে স্বাগত জানিয়েছেন: হোয়াইট হাউস ‘দেশে বৈষম্যহীন সমাজ প্রতিষ্ঠা হলেই আমার সন্তানের আত্মদান সার্থক হবে’- শহিদ মানিকের বাবা লা লিগা: দারুণভাবে ফিরে এসেও মাদ্রিদের সাথে পেরে উঠেনি আলাভেস দশ বছরের জয়খরা কাটিয়ে বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে খেলার স্বপ্ন বাংলাদেশের ফের নিষ্ক্রিয় জিমেইল অ্যাকাউন্ট বন্ধের সিদ্ধান্ত পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বাড়ছে সেশনজটের শঙ্কা শত শত অবৈধ ব্লাড ব্যাংকে চলছে মেয়াদোত্তীর্ণ রক্ত বিক্রি

কমলাপুর স্টেশন অক্ষত রেখেই মেট্রোরেলের পরিকল্পনা

  • আপডেট টাইম : শনিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী, ২০২১

কমলাপুর রেলস্টেশন থেকে পর্যাপ্ত দূরত্ব রেখেই মেট্রোরেলের স্টেশন নির্মিত হবে। সেক্ষেত্রে মেট্রোরেলের জন্য কমলাপুর রেলস্টেশন ভাঙার প্রয়োজন নেই বলে জানিয়েছে মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষ। এদিকে স্থপতি মোবাশ্বের হোসেনও মনে করেন- কমলাপুর রেলস্টেশনকে অক্ষত রেখে সবকিছুই বিকল্প পরিকল্পনার মাধ্যমে করা সম্ভব। এ বিষয়ে আশ্বস্ত করেছেন রেলমন্ত্রীও। তিনি জানান, কমলাপুর রেলস্টেশনকে রেখেই সব উন্নয়নমূলক কর্মকান্ড বাস্তবায়নের চেষ্টা করা হচ্ছে। দেশের প্রথম মেট্রোরেল এমআরটি-৬ উত্তরা থেকে মিরপুর, আগারগাঁও, মতিঝিল হয়ে যাবে কমলাপুর পর্যন্ত। দেশের প্রথম পাতাল মেট্রোরেলের গন্তব্যও কমলাপুর। মেট্রোরেল-১ নামে এটি রাজধানীর এয়ারপোর্ট থেকে শুরু হবে। রাজধানীর আরেক মেগাপ্রকল্প এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে। এটি এয়ারপোর্ট থেকে শুরু হয়ে বনানী, মগবাজার, কমলাপুর হয়ে যাবে ঢাকা চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুতুবখালী পর্যন্ত। এসব মেগাপ্রকল্পকে ঘিরে কমলাপুরকে নিয়ে নতুনভাবে ভাবছে সরকার। বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কর্মকান্ডের মাধ্যমে মাল্টিমোডাল হাব নির্মিত হবে কমলাপুরে। যে কারণে গত কিছুদিন ধরে খবরের অন্যতম শিরোনাম, ভাঙা পড়ছে কমলাপুর রেলস্টেশন। কিন্তু-মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষ বলছে, তাদের জন্য ভাঙার প্রয়োজন পড়বে না কমলাপুর রেলস্টেশন। স্টেশন থেকে কমপক্ষে ৩০ মিটার দূরে হচ্ছে মেট্রোরেলের স্টেশন।

মেট্রোরেলের অতিরিক্ত প্রকল্প পরিচালক আবদুল বাকী মিয়া বলছেন, আমাদের জন্য ভাঙার প্রয়োজন নেই কমলাপুর রেলস্টেশন। কারণ, কমলাপুর স্টেশন থেকে মেট্রোরেল স্টেশনের দূরত্ব ৩০ মিটার। এ বিষয় নিয়ে এরই মধ্যে বাংলাদেশ স্থপতি ইনস্টিটিউটের পক্ষ থেকে দেশের খ্যাতনামা স্থপতিগণ সাক্ষাৎ করেছেন রেলমন্ত্রীর সঙ্গে। স্থপতি ইনস্টিটিউটের সভাপতি মোবাশ্বের হোসেন বলেছেন, কমলাপুর স্টেশন না ভেঙেই বিকল্প পরিকল্পনা অনুযায়ী অন্যসব বহুতল স্থাপনা নির্মাণ সম্ভব। তিনি বলেন, জাপানি কোম্পানি যা যা করতে চাচ্ছে সব কিছুই কমলাপুর রেলস্টেশন অক্ষত রেখেই করা সম্ভব। তাই অযথাই প্রাচীন এই স্থাপনা ভাঙার কোনো মানেই হয় না। রেলমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন বলেছেন, বিভিন্ন মেগাপ্রকল্পের কারণে ভবিষ্যতে কমলাপুরকে উন্নত বিশ্বের আদলে গড়ে তোলা হবে। সেজন্য-শাহজাহানপুর থেকে কমলাপুর পর্যন্ত বেশ কয়েকটি ভবন-স্থাপনা পুনরায় নির্মাণ করা হবে। তবে তিনি দাবি করেন, কমলাপুর রেলস্টেশন ভাঙার তথ্যটি ভুল। আমরা চাচ্ছি, এই স্টেশনটিকে অক্ষত রেখেই উন্নত বিশ্বের মতো করে সব স্থাপনা নতুন করে সাজাতে। কমলাপুর রেলস্টেশন এবং শাহজাহানপুর রেলওয়ে আবাসিক এলাকা ঘিরে বাণিজ্যিক পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছে রেলপথ মন্ত্রণালয়, তাকে বলা হচ্ছে ‘মাল্টিমোডাল হাব’। জাপানের কাজিমা করপোরেশনের পরামর্শ অনুযায়ী তা বাস্তবায়নে এগিয়ে চলছে প্রকল্প।

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ ক্যাটাগরীর আরো সংবাদ

© স্বত্ত্বঃ নাটোর টাইমস: ২০১৭-২০২৪ --- “নাটোর টাইমস” এ প্রকাশিত/প্রচারিত যেকোন সংবাদ, আলোকচিত্র, অডিও বা ভিডিওচিত্র বিনা অনুমতিতে ব্যবহার করা সম্পূর্ণ বেআইনি এবং নিষিদ্ধ।

Site Customized By NewsTech.Com