কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ২০২০’-এর খসড়ার নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা। সোমবার বৈঠক শেষে সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, কুড়িগ্রাম এক সময় মঙ্গাপীড়িত ছিল। সেখানে এ ধরনের বিশ্ববিদ্যালয় হলে গবেষণা হবে, চাষাবাদও হবে। এর মধ্য দিয়ে তাদের অবস্থার আরও উত্তরণ হবে।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব জানান, কুড়িগ্রামে কৃষি ও সার্বিক অর্থনীতির উন্নয়ন করার লক্ষ্য নিয়ে সেখানে এই বিশ্ববিদ্যালয় করা হচ্ছে। অন্যান্য কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন অনুসরণ করে নতুন এই আইন করা হচ্ছে।
তিনি আরও জানান, দেশে সাতটি কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় চালু রয়েছে। কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণা ও ফার্মিংয়ের মাধ্যমে প্রযুক্তির যে উন্নয়ন হবে তা কুড়িগ্রাম, নীলফামারী, লালমনিরহাটে বিস্তৃত হলে ওই লোকজন ভুট্টা, শাক-সবজি, মিষ্টি আলু ও মিষ্টি কুমড়া, মাছ উৎপাদনের মাধ্যমে তাদের অবস্থা আরও উন্নত করতে পারবে। ওই এলাকার লোকজনের কৃষি ও সার্বিক অর্থনীতির উন্নয়ন করার লক্ষ্য নিয়ে সেখানে এই বিশ্ববিদ্যালয় করা হচ্ছে। ১০-১২ বছর ধরে ওখানে মঙ্গা নেই।
© স্বত্ত্বঃ নাটোর টাইমস: ২০১৭-২০২৪ --- “নাটোর টাইমস” এ প্রকাশিত/প্রচারিত যেকোন সংবাদ, আলোকচিত্র, অডিও বা ভিডিওচিত্র বিনা অনুমতিতে ব্যবহার করা সম্পূর্ণ বেআইনি এবং নিষিদ্ধ।
Leave a Reply